,
প্রচ্ছদ | জাতীয় | আন্তর্জাতিক | অর্থনীতি | আমেরিকা | লাইফ স্টাইল | ভিডিও নিউজ | ফিচার | আমেরিকা | বিনোদন | রাজনীতি | খেলাধুলা | বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | শিক্ষা

নিউইয়র্ক জ্যাকসন হাইটসে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ

এ বি এন এ : কমিটি নিয়ে বিরোধের জের ধরে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির দুই পক্ষের মধ্যে গতকাল রোববার নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসে সংঘর্ষ হয়েছে। এতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

বিএনপির নেতা আবদুল লতিফ ও জিল্লুর রহমানের সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। জ্যাকসন হাইটসের ডাইভারসিটি প্লাজাসংলগ্ন ইত্যাদি গার্ডেনে পূর্বনির্ধারিত সংবাদ সম্মেলন করেন সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী এহসানুল হক মিলন ও যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আবদুল লতিফ। পরে অঙ্গরাজ্যের কমিটি নিয়ে বিরোধের জের ধরে বিএনপির কয়েকজন নেতা নিচে নেমে প্রতিবাদ সভার প্রস্তুতি নেন। এ সময় সাবেক সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমানের নেতৃত্বাধীন বিএনপির সমর্থকেরা আবদুল লতিফের পক্ষের লোকদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেন। নেতা-কর্মীরা এহসানুল হকের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন। তারা ‘চাঁদাবাজ, চাঁদাবাজ’ বলে স্লোগান দেন। এ সময় দুই পক্ষের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়। একপর্যায়ে লাঠি নিয়ে সংঘর্ষ শুরু হয়। ঘটনাস্থল থেকে সরে যান এহসানুল হক মিলন।
পুলিশ ঘটনাস্থলে যাওয়ার পরও কিছুক্ষণ সংঘর্ষ চলে। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।সংঘর্ষের পর ঘটনাস্থলে পুলিশ। ছবি: প্রথম আলোডাইভারসিটি প্লাজায় উপস্থিত সাংবাদিকদের আবদুল লতিফ বলেন, ‘উদার গণতান্ত্রিক দেশে আমরা কর্মসূচি দিয়েছি। এই দেশে সবার কথা বলার অধিকার আছে। কিন্তু জিল্লুর রহমান গ্রুপের লোকজন তাতে বাধা দিয়েছে। এটি খুবই দুঃখজনক।’ আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান তিনি।

জিল্লুর রহমান এবিএনএকে বলেন, কেন্দ্রীয় নেতা অর্থের বিনিময়ে কমিটি গঠনের পাঁয়তারা করছেন। যাঁদের আন্দোলন কিংবা দলীয় কোনো কর্মসূচিতে কখনো পাওয়া যায় না, তাঁদের দলের নেতৃত্বে আনার অপতৎপরতা চালাচ্ছেন।

সংঘর্ষের পর উত্তেজনাকর পরিস্থিতি। ছবি: প্রথম আলোতবে সংঘর্ষের জন্য পরস্পরকে দায়ী করেছেন আবদুল লতিফ ও জিল্লুর রহমান।

সংঘর্ষের সময় জ্যাকসন হাইটসে বাজার করতে আসা প্রবাসী দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘এসব দলবাজ বাজে লোকজনের কাণ্ডকারখানায় বিদেশের মাটিতে আমাদের মাথা বারবার হেঁট হচ্ছে।’

আরেক প্রবাসী সাইদা বেগম বলেন, ‘এদের কারণেই আগামী নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। বিদেশিরা আমাদের অভিবাসীদের এমন সহিংসতায় কতটা বিরক্ত, তা কিছুদিন পরই টের পাওয়া যাবে।’

সংঘর্ষের পর উত্তেজনাকর পরিস্থিতি। ছবি: প্রথম আলো

Chairman & Editor-in-Chief : Shaikh Saokat Ali
Managing Editor Khondoker Niaz Ikbal
Executive Editor: Mehedi Hasan
E-mail : abnanewsali@gmail.com
Usa Office: 2817 Fairmount, Avenue Atlantic city-08401,NJ, USA. Bangladesh Office : 15/9 Guptopara,Shemulbag, 2 nd floor,GS Tola, Teguriha, South Keraniganj, Dhaka. Usa. Phone: +16094649559, Cell:+8801978-102344, +8801715-864295
Server mannarged BY PopularServer
Design & Developed BY PopularITLimited